হ্যা আপনি সঠিক জায়গাতেই পৌছাতে পেরেছেন। এবার শুধু সঠিকভাবে কাজ শেখাটা -ই বাকি। আমি এই পোস্টে আপনার জীবনের সবচেয়ে বড়, এবং কঠিন স্বপ্নটি পুরন করতে আপনাকে সাহায্য় করবো।
তবে এই সেক্টরে কাজ করার জন্য কিছু কৌশল আর কিছু বিষেশ জিনিসের দরকার আছে, তাই এই পোস্ট টি ভালোভাবে মন দিয়ে পড়ুন।
ইথিক্যাল হ্যাকিং কি
হ্যকিং শব্দের সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে, বা না-ও পাওয়া যেতে পারে। আর হ্য়াকার হওয়ার স্বপ্নটা কার বা নেই, কে -ই বা চায় না যে, সে যে কোন কঠিন কাজকে তার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসতে পারবে।
তবে সবার ভাগ্যে এই বড় সেক্টরটি জুটে না। আবার অনেকে সঠিক গাইডলাইনের অভাবে পারে না।
ইথিক্যাল হ্যাকিং হলো হ্যাকিং এর একটা অধ্যায়ের নাম। আমরা যদি হ্যাকিং শব্দ বা কাজটাকে একটা বই হিসেবে ধরি, তাহলে ইথিক্যাল হ্যাকিং সেখানে একটি অধ্যায়ের নাম হবে ইথিক্যাল হ্যাকিং।
মানে একটি বইয়ে অনেকগুলো অধ্যায় থাকে, ঠিক হ্যকিং জগতেও অনেকগুলো অধ্যায় আছে, তার মধ্যে অন্য়তম একটি হলো ইথিক্যাল হ্যাকিং।
তো এখন আমাদের এই অধ্যায় সমন্ধে ভালোভাবে জানতে হবে, যেহেতু আমরা এই অধ্যায় নিয়ে কাজ শিখতে চাচ্ছি। আজ জানতে হবে এখানে কি কি রয়েছে, কোনটা কিভাবে করতে হবে, কোনটা করা যাবে না । ইত্যাদি ইত্যাদি।
ইথিক্যাল হ্যাকিং নামক এই অধ্যায়ে এই বইয়ের অন্যান্য অধ্যায়ের তুলনামুলক পার্থক্য হলো, ইথিক্যাল হ্যাকিং সবখানে বৈধ, আর অন্যান্য হ্যাকিং অবৈধ।
যেহেতু জিনিশটা বৈধ, তাই এর কাজ নিঃশন্দেহে একটি ভালো কাজ হওয়ার কথা। তবে বিষয়টি আসলেই সত্যি, কিন্তু সত্যি নয়। কিন্তু কেন আর কি, এখানে একটা ভিন্ন জটিলতা বা ধাধা আছে, সেটা পোস্টটা পড়লেই বুঝবে।
ইথিক্যাল হ্যাকিং বৈধ না অবৈধ
যেহেতু হ্যাকিং বইয়ের একটি অধ্যায় এটি, তাই এটি অবশ্যই অবৈধ হওয়ার কথা ছিল। আবার এটি আমি বৈধ বলেছি কেন, তার একটা কারন তো আছেই।
ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখলেও আপনি একজন হ্যাকার হতে পারবেন। উদাহরনঃ গনিত বইয়ের যে কোন অধ্যায় পড়লেই ,সেখান থেকে আপনি গনিত শিখতে পারবেন, যদিও বিভিন্ন অধ্যায়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা, সেখানকার অনেক পার্থক্য আছে। তবুও যে অধ্য়ায় ই পড়েন না কেন, আপনি গনিত ই শিখবেন, ইংরেজি বা অন্য় কোন বিষয় শিখতে পারবেন না।
ঠিক তেমন ই , আপনি হ্যকিং এর যে কোন সাইট নিয়ে শিখতে পারেন, আপনি হ্যাকার ই হবেন। তবে আপনার হ্যাকিং এর লাইনটা ভিন্ন ধরার হবে, আপনি একই কাজ করবেন, তবে একটু ভিন্ন হবে আপনার কাজ।
তবে ইথিক্যাল হ্যাকিং এর জন্য ও আপনাকে হ্যাকিং এর সবকিছু শিখতে হবে, আপনি চাইলে পরে আপনার কাজের ধরা পরিপর্তন করে অন্যান্য সেক্টরে কাজ করতে পারবেন।
তবে আদর্শ কাজ ই হবে, ইথিক্যাল হ্যাকিং। কেননা ইথিক্যাল হ্যাকাররা শুধু মাত্র ভালো কাজ করে থাকেন। সাধারনত ইথিক্যাল হ্য়াকাররা বিভিন্ন কম্পানির দেখাশোনা করা , বা ডিফেন্ট হিসেবে কাজ করে, যেন সেখানে কোন হ্য়াকার-রা অ্য়াটাক করে, কোন ক্ষতি করতে না পারে।
আবার যদি ছোটখাটো হ্যাকার হয়ে থাকে, তাহলে দেখা যায়, আশেপাশে মানুষের ছোট খাটো কাজ করে দেয়, বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক [ডেটা চুরি করা অ্যাপ, ক্ষতিকর ওয়েব, ইত্যাদি]
তবে এই কাজ করার জন্য অবশ্য ই অন্য়ান্য হ্যাকাররা যা পারে বা জানে তা সমন্ধে আপনাকে ও জানতে হবে। শুধু পার্থক্যটা হবে, সে খারাপ কাজে ব্যাবহার করে, আর আপনি ভালো কাজে ব্যাবহার করেন।
ইথিক্যাল হ্যাকিং বাংলা ফ্রিতেই শিখুন
এটি আমাদের দেশের একটি কমন সমস্যা, আমাদের দেশে কোর্স করে অনলাইনে কাজ শিখতে হয়। কোন ভালো স্কুলের ব্যাবস্থা নেই। ভালো শিক্ষক ও পাওয়া যায় না। তাই আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে সহজ কয়েকটি গোপন ট্রীকস দিব সেখান থেকে খুব সহজে আর ফ্রিতে আপনিও ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখতে পারবেন।
ইথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে আমরা ফেসবুক থেকে একটা গ্রুপের লিংক দিলাম, এখানে ক্লিক করে লিংকে যান।
এই গ্রুপে থাকলে আপনি তাদের আপডেড ফ্রি ক্লাসে জয়েন করতে পারবেন, এবং তাদের ওয়েবসাইটে ইথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে কোর্স দেওয়া আছে, ফ্রিতেই শিখতে পারবেন, সেখান থেকেও শিখতে পারেন।
যদি আপনাদের এই বিষয়ে ভিডিও প্রয়োজন হয়, যে কিভাবে জয়েন করবেন, তাহলে কমেন্ট করবেন, আমরা আপনাদের জন্য ভিডিও তৈরি করে দিব।
আমাদের চ্যানেল..
আমাদের দেওয়া ফ্রি কোর্সের ভিডিও সমুহ...
এখানে আমরা সিরিয়াল ধরে ভিডিও লিস্ট করে দিব, সেখান থেকে ফ্রিতেই ইথ্যিক্যাল হ্যাকিং শিখতে পারবেন।
আর আমাদের সকল আপডেড পেতে আমাদের সোস্যাল মিডিয়ায় ফলো করে রাখুন।
0 Comments